মাত্র ১৫ দিনে ওজন কমানোর ১২টি সহজ পরামর্শ জেনে নিন
মাত্র ১৫ দিনে ওজন কমানোর ১২টি সহজ পরামর্শ জেনে নিন
শরীরের বাড়তি
মেদ নিয়ে আজকাল অনেকেইচিন্তিত। সুস্বাস্থ্যের জন্য তো বটেই,
শারীরিকসৌন্দর্যের জন্যও নারী-পুরুষ উভয়েই ভাবেন ওজন কমাবেন। কিন্তু
কর্মব্যস্ততার কারণে অনেকসময়েই ওজন কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যায়াম বা ডায়েট
করা হয়ে ওঠে না।তবে জানেন, কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেবাড়তি ওজন কমানো
কিন্তু অতটা কঠিন নয়। আপনিওপারবেন ওজন কমাতে। ১৫ দিনে ওজন কমানোর ১২টি সহজ
পরামর্শ।
১.জল পান করুনপর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করলে শরীর আর্দ্রথাকে, এতে আপনার পেট ভরা এমন ভাবও তৈরিহবে। ক্ষুধাও কম লাগবে, এ কারণে আপনি কমখাবেন, ধীরে ধীরে ওজনও কমবে তাতে।দিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস জল পান করুন।
২. ফ্রিজ পরিষ্কার করুনশুনে হাসি পাচ্ছে? ওজন কমানোর সঙ্গে আবারফ্রিজ পরিষ্কারের সম্পর্ক কী? সম্পর্ক আছে।ফ্রিজ বা রান্নাঘরে যেসব উচ্চমাত্রার ক্যালরি সমৃদ্ধখাবার রয়েছে বা ফাস্টফুড রয়েছে, সেগুলোসরান। এর বদলে স্বাস্থ্যকর খাবার রাখুন। রাখুন ফল ওসবজি। স্বাস্থ্যকর খাবার সামনে থাকলে এসব খাওয়ার অভ্যাসও ধীরে ধীরে তৈরি হবে।
৩. চিনি ও শর্করা থেকে দূরেচিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে ১৫ দিন অন্ততদূরে থাকুন। পাশাপাশি শর্করাজাতীয় খাবার কম খান। ভাত,রুটি কম খান। এসব খাবার কম খেলে ওজন দ্রুতকমবে।
৪. প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খানপ্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাদ্য তালিকায় রাখুন। এতে পেশিস্বাস্থ্যকর হবে। প্রোটিন খাবার বাদ দিলে শরীরে এর বাজে প্রভাব পড়বে। ডিম, দুধ, মুরগিরমাংস, ডাল খাদ্য তালিকায় রাখুন। তবে লাল মাংস (গরু, খাসি)এড়িয়ে চলুন।
৫. সবজি খান বেশি বেশিখুব সহজ কথা। সবজি খেলে ওজন কমে। হ্যাঁ, তাই থালায় বেশি বেশি সবজি রাখুন। সবজির মধ্যেরয়েছে পুষ্টি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলোশরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যালরি গ্রহণআপনার শরীরের জন্য কতটুকু ক্যালরি দরকার, সেঅনুযায়ী ক্যালরিসমৃদ্ধ খাবার খান। প্রয়োজনেবিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
৭. খাবার বাদ দেবেন নানা খেয়ে কিন্তু ওজন কমানো যায় না। তাই কোনো বেলার খাবারকে বাদ দেওয়া যাবে না।দিনে অন্তত ছয়বার খান। তিনবেলা বড় খাবার ওতিনবেলা ছোট খাবার—এভাবে খাবারকে ভাগ করুন।একেবারে খুব বেশি না খেয়ে অল্প পরিমাণ খাবার খান।
৮. ফাস্টফুডকে না বলুনপ্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, সোডা—এই খাবারগুলোকে একেবারে না বলুন।এগুলোর মধ্যে উচ্চ পরিমাণ ক্যালরি থাকে, এতেওজন বাড়ে।
৯. ছোট থালায় খান,বড় থালায় খেলে বেশি খাওয়া হয়ে যায়। তাই ছোটথালায় খান। খাবার কম খেতে চামচ ও ব্যবহার করতে পারেন। হাত দিয়ে খেলে বেশি খাবার একবারে আপনি মুখে দেন। হাতের বিকল্প চামচ ব্যবহার করলে খাবার কম গ্রহণ করা হয়।
১০. আয়নার সামনে বসে খানশুনতে হয়তো অদ্ভুত লাগছে, তবে গবেষণায়বলা হয়, যেসব লোক আয়নার সামনে বসে খায়,তাদের ওজন দ্রুত কমে। কীভাবে? তারানিজেকে দেখতে থাকে আর ভাবতে থাকে,ওজন কমানো দরকার। এই ভাবনা কাজে দেয় কি না,একবার পরীক্ষা করে দেখতে পারেন!
১১. হাঁটুনওজন কমাতে
হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। আর হাঁটাতো কেবল ওজনই কমাবে না, কমাবে হৃদরোগের
ঝুঁকিও। বিষণ্ণতা বা মন খারাপ ভাবও কমেযাবে অনেক।
১২. একটু কম খানআগে যেখানে হয়তো তিনটি রুটি খেতেন,সেখানে একটি রুটি খান বা যেখানে এক থালা ভাতখেতেন, সেখানে এক কাপ ভাত খান। এর বদলেপেট ভরুন সবজি আর ফল দিয়ে।
১২. একটু কম খানআগে যেখানে হয়তো তিনটি রুটি খেতেন,সেখানে একটি রুটি খান বা যেখানে এক থালা ভাতখেতেন, সেখানে এক কাপ ভাত খান। এর বদলেপেট ভরুন সবজি আর ফল দিয়ে।
পেটের মেদ কমানোর ৬টি সহজ ধাপ
বর্তমান সময়ে পেটের মেদ আমাদের
মাথাব্যাথারএকটি কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি যে শুধুসৌন্দর্যহানী করে তা নয়,
শরীরে যে বিভিন্নঅসুখ বাসা বাঁধছে তাও নির্দেশ করে। পেটেরমেদ কমানোর বেশ
কিছু পন্থা আছে। আসুনপ্রধান কয়েকটি পন্থা নিয়ে আজকে আলোচনাকরা যাক।
১. সময়মতো ঘুমআপনার যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকেতাহলে আরেকবার ভাবুন। কারণ অসময়ের ঘুমআপনার শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট করে দেয়।এর ফলে আপনার শরীরে খাদ্যের চাহিদা বেড়েযায়। পেটে চর্বি জমার প্রবণতা প্রায় ৫গুন বৃদ্ধি পায়।এছাড়াও শরীরে হরমোনের ব্যালেন্স নষ্টহয়ে যায়। যা আপনার মুটিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ।তাই মেডিক্যাল সায়েন্সের ভাষায় রাতের ৭ঘন্টাঘুমই শরীর ঠিক রাখতে শ্রেষ্ঠ।
২. ছোট ছোট কিছু ব্যায়ামবেশিরভাগ মানুষই মনে করে জিম করা বা কষ্টকরব্যায়ামই দিতে পারে পেটের মেদ থেকেমুক্তি। কিন্তু এ ধারণা ভুল। কারণ ছোট ছোট কিছুব্যায়াম আপনি যদি নিয়মিত করতে পারেন তাবেএগুলোই আপনার জন্য যথেষ্ট। যেমন ফ্লোরক্রাঞ্চেস্, বার-পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট,পুশ-আপস্, চেয়ার ডিপস্ ৩০ সেকেন্ড করেদিনে ৪-৫ বার করে দেখুন। এর পাশাপাশি প্রতিদিনযথেষ্ট পরিমাণ হাটুন।
৩. চিনির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করুনপেটের মেদ কমাতে ৮০ ভাগ ভূমিকা রয়েছেসঠিক খাদ্যের। সঠিক খাদ্য বলতে বোঝানো হয়যেগুলো ক্যালরি কমাতে সাহায্য করে যেমনপ্রোটিন বা আমিষ, শাক-সব্জি, শস্যদানা ইত্যাদি। খাদ্যতালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনিরবদলে সুক্রোলোজ (যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগারফ্রি নামে পাওয়া যায়) ব্যবহার করুন। প্রতিবার চায়েরকাপে চিনির বদলে মধু ব্যবহার করুন। এতে চিনির বিকল্পও হবে, পাশাপাশি পেটের মেদও কমবে।
৪. ভিটামিন সি এর সাথে থাকুনভিটামিন সি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। টকজাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। এইউপাদানটি আমাদের শরীরে সেই হরমোনটিরব্যালেন্স ঠিক রাখে যেটি শরীরে মেদনিয়ন্ত্রন করে। ভিটামিন সি কারনিটিন নমকপ্রয়োজনীয় একটি উপাদান তৈরী করে, যাশরীরে চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে।
৫. চর্বি খাবেন তবে ভালটিজিনিসটি অনেকটা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো।বর্তমান সময়ে ওমেগা-৩ ফ্যাট নিয়ে প্রচুরআলোচনা হচ্ছে। হবেই না কেন? যদিও এটিনিজেই একটি ফ্যাট, কিন্তু ক্ষতিকারক ফ্যাট দূরকরতে এর কোন জুড়ি নেই। শাক-সব্জি, মাশরুম,শস্যদানা, মাছ ইত্যাদি আপনাকে দিতে পারে যথেষ্টপরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাট।
৬. শ্বাস-প্রশ্বাস আস্তে আস্তেকোন পরিশ্রম ছাড়া আমরা যেই কাজটি করতে পারিতা হলো সঠিক নিয়মে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া। বেশিরভাগ মানুষই হয় দ্রুত না হয় অনেকক্ষণ পর পর শ্বাসগ্রহন করে। যদি এটি একটা ছন্দে করা যায়, অর্থাৎআস্তে আস্তে শ্বাস গ্রহন ও নি:শ্বাস ত্যাগ করা যায়তাহলে পেটের খুব ভালো একটা ব্যায়াম হবে।
প্রতিনিয়ত যদি এটি মেনে চলা যায় তাহলে
পেটেরমেদ কমাতে কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখবে।যাদের পেটের মেদ খুব বেশি
ভাবিয়েতুলেছে তারা ছাড়াও সবাই এগুলো মেনে চলতেপারেন। তবে রাতারাতি ফলাফল
পাওয়া যাবে বলা যায় না।হতাশ না হয়ে নিয়মিত এগুলো পালন করুন, আশা করাযায় খুব
শীঘ্রই কাংখিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন।
ঘুমের মধ্যে ওজন কমানোর উপায়
ওজন কমানো সবসময় পরিশ্রমসাধ্য মনে করা
হলেও, গবেষণায় জানা গেছে জিম বা ডায়েটিংয়ের চেয়েও বেশি ক্যালোরি পোড়ানো
সম্ভব রাতে ঘুমানোর সময়। আরেকটি গবেষণায় জানা গেছে,ঘুমের ঘাটতিও ওজন
বৃদ্ধিকে প্রায় শতকরা ৫৫ ভাগপর্যন্ত দ্রুত করতে পারে ঘুমের সময় ওজন হ্রাসের
কিছু উপায় উল্লেখ করা হয়।
১.রাতের খাবার আগে খাওয়া: বেশি রাত রাতের খাবার খাবেন না। রাতের খাবার আর ঘুমানোর সময়ের মধ্যে যথেষ্ট ব্যবধান থাকতে হবে।
১.রাতের খাবার আগে খাওয়া: বেশি রাত রাতের খাবার খাবেন না। রাতের খাবার আর ঘুমানোর সময়ের মধ্যে যথেষ্ট ব্যবধান থাকতে হবে।
২.মাংস খাওয়া: বিশেষজ্ঞদের
মতে, বেশিরভাগ মাংসে থাকে ট্রাইপ্টোফ্যান নামক অ্যামিনো এসিড, যার আছে ঘুম
উদ্রেক করার ক্ষমতা।এমনকি মাত্রকয়েক আউন্স মাংসও গভীর ঘুমের দৈর্ঘ্য
বাড়িয়েদিতে সক্ষম। তাই ঘুমের আগে মাংস না খাওয় ভালো।
৩.মরিচ খাওয়া: গবেষণায় দেখা গেছে, মেদ পোড়ানোর সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলোরএকটি হচ্ছে, মরিচ খাওয়া। নিয়মিত খাবারে মরিচ অন্তর্ভূক্ত করলে ঘুমের মধ্যেও মেদপোড়ানোর কাজ দ্রুত করা সম্ভব।
৩.মরিচ খাওয়া: গবেষণায় দেখা গেছে, মেদ পোড়ানোর সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলোরএকটি হচ্ছে, মরিচ খাওয়া। নিয়মিত খাবারে মরিচ অন্তর্ভূক্ত করলে ঘুমের মধ্যেও মেদপোড়ানোর কাজ দ্রুত করা সম্ভব।
৪.ঘুমের আগে প্রোটিন: ঘুমাতে
যাওয়ার আগে প্রোটিনজাতীয় খাবার খাওয়া বিপাকীয় কাজ দ্রুতকরে। গবেষকরা
দেখেছেন, সন্ধ্যার নাস্তায় যেব্যক্তি মাত্র ৩০ গ্রাম আমিষ গ্রহণ
করেছেন,পরদিন সকালে আবার নাস্তা খাওয়ার আগ পর্যন্ত তার বিপাকের হার ছিল
অনেক উঁচু শর্করা বা চর্বির চেয়ে আমিষ অধিক তাপ উৎপাদন করে, অর্থাৎ আমিষ
হজম করার সময় দেহ অধিক ক্যালোরি পোড়ায়।
৫. মিন্ট হতে পরে উদ্ধারকার ধারণা করা হয় মিন্ট বা পুদিনা পাতা ওজন কমাতে পারে। তাই প্রতিঘণ্টায় পুদিনাপাতা গন্ধ নেওয়া যেতে পারে। আবার চাইলে ঘুমের আগে বালিশের উপর কাপড় দিয়ে কয়েক ফোঁটা পেপারমিন্ট অয়েল মাখিয়ে রেখেও এইব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।
৬. এসি ছেড়ে দিন: অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা আবহাওয়া সূক্ষ্মভাবে কিছু বিশেষ কোষের কার্যকারিতা বৃদ্ধিকরে। এসব কোষ ধূসর চর্বি (ব্রাউন ফ্যাট) জমাকরে। এই চর্বি পেটের মধ্যে জমে থাকা মেদ পুড়িয়ে শরীর গরম রাখে। তাই এসি ছেড়েঘরের তাপমাত্রা কমিয়ে ঘুমাতে যেতে পারেন।
৫. মিন্ট হতে পরে উদ্ধারকার ধারণা করা হয় মিন্ট বা পুদিনা পাতা ওজন কমাতে পারে। তাই প্রতিঘণ্টায় পুদিনাপাতা গন্ধ নেওয়া যেতে পারে। আবার চাইলে ঘুমের আগে বালিশের উপর কাপড় দিয়ে কয়েক ফোঁটা পেপারমিন্ট অয়েল মাখিয়ে রেখেও এইব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।
৬. এসি ছেড়ে দিন: অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা আবহাওয়া সূক্ষ্মভাবে কিছু বিশেষ কোষের কার্যকারিতা বৃদ্ধিকরে। এসব কোষ ধূসর চর্বি (ব্রাউন ফ্যাট) জমাকরে। এই চর্বি পেটের মধ্যে জমে থাকা মেদ পুড়িয়ে শরীর গরম রাখে। তাই এসি ছেড়েঘরের তাপমাত্রা কমিয়ে ঘুমাতে যেতে পারেন।
সহজে ওজন কমাবে যে ৬ টি খাবার
ওজন কমানোর জন্য বেশিরভাগ মানুষ চিন্তিত
থাকেন। কী করলে ওজন কমবে , কীভাবে চললে একটু কম মোটা দেখাবে, কী কী নাখেলে
ওজন কমবে আরও কত কি! ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় অনেক কাজ করে থাকেন ওজন কমানোর
জন্য।অনেক বিধি নিষেধ মেনে চলেন। কিন্তু এতকিছুর পরও ওজন কমে না। যেন পিছুই
ছাড়তে চায়না বাড়তি ওজন।
এদিকে বিধি নিষেধ মানতে মানতে জীবন অস্থির।
মজার ব্যাপার কি জানেন,আপনি আপনার খাবার তালিকায় কিছু খাদ্য যোগ করে
অনায়াসেই কমিয়ে নিতে পারেন ওজন। অবাকহচ্ছেন? অবাক হলেও সত্য যে কিছু খাবার
খেয়ে আপনি ওজন কমাতে পারেন সহজেই।আজকে আপনাদের জন্য রইল এরকমই একটিখাদ্যের
তালিকা।
১.কাঠবাদাম:কাঠবাদাম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো একটি খাদ্য। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেল আছে তা পুরো দিন শরীরে এনার্জি সরবরাহ করে। কাঠবাদামের ফাইবার ক্ষুধা কমায়। সকাল শুরুকরুন একমুঠো কাঠবাদাম দিয়ে। ডাক্তাররা শরীরেরসুস্থতার পাশাপাশি দেহের চর্বি নিয়ন্ত্রণে কাঠবাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে লবণাক্ত কাঠবাদাম এড়িয়ে চলুন।
২.মুগ ডাল :মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ , বি , সি ও ই আছে। এছাড়াও রয়েছে ক্যালশিয়াম , আয়রন এবংপট্যাশিয়াম। প্রোটিন এবং ফাইবার রিচ খাবার হওয়ার দরুণএক বাটি মুগ ডাল খেলে পেট অনেকক্ষণ ভর্তিথাকে। তবে পরিমাণ মেপে খাওয়াই ভালো।
৩.ডিমের সাদা অংশ: অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে ওজন বাড়ে। কথাটি সম্পূর্ণ ভুল। তবে ওজন কমাতে চাইলে ডিমের কুসুম এড়িয়ে চলাই ভালো। সকালেএকটি/ দুটি ডিমের সাদা অংশ খেলে তা অনেকটা সময় ধরে পেটে থাকে এবং কম ক্ষুধার উদ্রেকরে। এতে অন্যান্য খাওয়া কম হয়। ডিমপ্রোটিনের খুব ভালো একটি উৎস। এতে করে শরীরের জন্যও বেশ ভালো। ডায়েট যারা করেন তারা একটি ডিম রাখুন সকালের নাস্তায়। পুরোদিনটি শরীরে কাজ করার ক্ষমতা পাবেন। পাশাপাশি ওজন কমাতে পারবেন।/n
১.কাঠবাদাম:কাঠবাদাম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো একটি খাদ্য। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেল আছে তা পুরো দিন শরীরে এনার্জি সরবরাহ করে। কাঠবাদামের ফাইবার ক্ষুধা কমায়। সকাল শুরুকরুন একমুঠো কাঠবাদাম দিয়ে। ডাক্তাররা শরীরেরসুস্থতার পাশাপাশি দেহের চর্বি নিয়ন্ত্রণে কাঠবাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে লবণাক্ত কাঠবাদাম এড়িয়ে চলুন।
২.মুগ ডাল :মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ , বি , সি ও ই আছে। এছাড়াও রয়েছে ক্যালশিয়াম , আয়রন এবংপট্যাশিয়াম। প্রোটিন এবং ফাইবার রিচ খাবার হওয়ার দরুণএক বাটি মুগ ডাল খেলে পেট অনেকক্ষণ ভর্তিথাকে। তবে পরিমাণ মেপে খাওয়াই ভালো।
৩.ডিমের সাদা অংশ: অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে ওজন বাড়ে। কথাটি সম্পূর্ণ ভুল। তবে ওজন কমাতে চাইলে ডিমের কুসুম এড়িয়ে চলাই ভালো। সকালেএকটি/ দুটি ডিমের সাদা অংশ খেলে তা অনেকটা সময় ধরে পেটে থাকে এবং কম ক্ষুধার উদ্রেকরে। এতে অন্যান্য খাওয়া কম হয়। ডিমপ্রোটিনের খুব ভালো একটি উৎস। এতে করে শরীরের জন্যও বেশ ভালো। ডায়েট যারা করেন তারা একটি ডিম রাখুন সকালের নাস্তায়। পুরোদিনটি শরীরে কাজ করার ক্ষমতা পাবেন। পাশাপাশি ওজন কমাতে পারবেন।/n
৪.আখরোট: খিদে
পেলে চার-পাঁচটা আখরোট খেয়ে নিন।পেট তো ভরবেই সেই সঙ্গে আপনার শরীরপাবে
প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অন্যান্যড্রাই ফ্রুটের তুলনায়
আখরোটেকোলেস্টেরলের পরিমাণও কম। তবে একটাকথা খেয়াল রাখবেন। আখরোটে অনেক
বেশি পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে , ফলে আখরোট খেয়ে ওজন কমে বলে সারাদিন ধরেই
আখরোট খেলেন , তাহলে হিতে বিপরীতইহবে।
৫.আপেল:আপেল সম্পর্কে একটি প্রচলিত কথা হল ‘দিনেমাত্র একটি আপেল খেলে ডাক্তারের প্রয়োজন হয় না’। কিন্তু আপনি জানেন কি, আপেল ওজন কমাতে অনেক বেশি কার্যকরী একটি খাবার? একটি আপেলে ৪-৫ গ্রাম ফাইবার থাকে। তাক্ষুধার উদ্রেক কমায়। এবং শরীরে জমে থাকাফ্যাট কাটতে সাহায্য করে। যখন হুটহাট ক্ষুধা লাগে তখন অনেকেই অস্বাস্থ্যকর হাবিজাবি খাবার খান যা শরীরের জন্য ভালো না এবং ওজনও বাড়িয়ে তোলে। সুতরাং মুটিয়ে যাওয়া দূর করতে একটি আপেল রাখুন সাথে।
৫.আপেল:আপেল সম্পর্কে একটি প্রচলিত কথা হল ‘দিনেমাত্র একটি আপেল খেলে ডাক্তারের প্রয়োজন হয় না’। কিন্তু আপনি জানেন কি, আপেল ওজন কমাতে অনেক বেশি কার্যকরী একটি খাবার? একটি আপেলে ৪-৫ গ্রাম ফাইবার থাকে। তাক্ষুধার উদ্রেক কমায়। এবং শরীরে জমে থাকাফ্যাট কাটতে সাহায্য করে। যখন হুটহাট ক্ষুধা লাগে তখন অনেকেই অস্বাস্থ্যকর হাবিজাবি খাবার খান যা শরীরের জন্য ভালো না এবং ওজনও বাড়িয়ে তোলে। সুতরাং মুটিয়ে যাওয়া দূর করতে একটি আপেল রাখুন সাথে।
৬.ফুলকপি:এই নামটা পড়ে একটু অবাক হচ্ছেন কি! না হবেন না ,কারণ সত্যিই ফুলকপি ওজন কমাতে সাহায্য করে।লো ক্যালোরি খাবার হওয়ার পাশাপাশি এতে ফাইবারও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। তাই পেট অনেকক্ষণভর্তি থাকে। তা ছাড়াও এতে ইন্ডোল ,গ্লুকোসাইনোলেট এবং থায়োসাইনেট রয়েছে যা শরীর থেকে টক্সিন বেরকরতেও সাহায্য করে।
৭.দারুচিনি:মাঝে মাঝে আমরা কিছু খাবারে সামান্য চিনি দিয়ে থাকি খাবারটিকে হালকা মিষ্টি ও সুস্বাদু করার জন্য।পরবর্তীতে চিনির বদলে দারুচিনি গুঁড়ো দিয়েদিন। খাবারে ভিন্ন স্বাদ যোগ করার পাশাপাশি এটা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
বাড়তি ওজন কমানোর কিছু সহজ এক্সারসাইজ
কিছু সহজ এক্সারসাইজ অনেকেই মনে করে
এক্সারসাইজ করা মানে শরীর থেকে বাড়তি ওজন কমানো, এক্সারসাইজ শুধুবাড়তি ওজন
কমানোর জন্য নয়। বরং নিজেকে সারাদিন ফিট, চনমনে রাখতে আর শরীরের কলকব্জা
গুলোকে পরিপূর্ণভাবে সজাগ রাখতেই এক্সারসাইজ করতে হয়। অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে
কিং বাওজন কমাতে এক্সারসাইজ অপরিহার্য। আপনার শরীরযে ধরনের এক্সারসাইজ বহন
করতে পারে বা তারসহ্য ক্ষমতা যে ধরনের এক্সারসাইজকে ধারণকরতে পারে সে রকম
এক্সারসাইজই বেছে নিন,তবে এ সবকিছু করার জন্য আপনাকে মানতে হবে সহজ কিছু
নিয়ম।
নিয়মঃ ১ ওয়ার্মআপ করার জন্য বাড়ির ছাদে বা সামনের রাস্তা থেকে ২০ মিনিট হেঁটে আসুন। যদি বাড়িতে ট্রেডমিল থাকে তাহলে ১০ মিনিট ট্রেডমিলে দৌড়াতে পারেন। একেবারেই জায়গা নেই এমনহলে আপনি আপনার রুমেই স্বাচ্ছন্দ্যে দৌড়াতে পারেন।
নিয়মঃ ২ এরপর পালা শুরু হবে স্ট্রেচিং এক্সারসাইজের,অর্থাত্ এক্সারসাইজের মাধ্যমে পিঠ, ঘাড়, হাত এবং পা ভালোভাবে স্ট্রেচ করা দরকার।
নিয়মঃ ৩ এবার করুন কার্ডিওয়ার্ক আউট। একটু জোরে হেঁটে আসুন, আস্তে আস্তে গতি বাড়ান এরপর ১৫মিনিট জগিং করতে পারেন। পুরো ৩৫ মিনিট কার্ডিওয়ার্ক করলে আপনার শরীরের জন্য যথার্থ উপকারপাবেন।
নিয়মঃ ১ ওয়ার্মআপ করার জন্য বাড়ির ছাদে বা সামনের রাস্তা থেকে ২০ মিনিট হেঁটে আসুন। যদি বাড়িতে ট্রেডমিল থাকে তাহলে ১০ মিনিট ট্রেডমিলে দৌড়াতে পারেন। একেবারেই জায়গা নেই এমনহলে আপনি আপনার রুমেই স্বাচ্ছন্দ্যে দৌড়াতে পারেন।
নিয়মঃ ২ এরপর পালা শুরু হবে স্ট্রেচিং এক্সারসাইজের,অর্থাত্ এক্সারসাইজের মাধ্যমে পিঠ, ঘাড়, হাত এবং পা ভালোভাবে স্ট্রেচ করা দরকার।
নিয়মঃ ৩ এবার করুন কার্ডিওয়ার্ক আউট। একটু জোরে হেঁটে আসুন, আস্তে আস্তে গতি বাড়ান এরপর ১৫মিনিট জগিং করতে পারেন। পুরো ৩৫ মিনিট কার্ডিওয়ার্ক করলে আপনার শরীরের জন্য যথার্থ উপকারপাবেন।
নিয়মঃ ৪
নিজেকে কোল্ডডাউন করতে ৫ মিনিট একদমআস্তে আস্তে হাঁটুন এখন ৫ মিনিট
স্ট্রেচ করতে পারেন। কিছু সহজ এক্সারসাইজ বাড়িতে ট্রাই করতে পারেন।
নিয়মঃ ৫ সোজা হয়ে দাঁড়ান। হাত সোজা করে ঘরের সিলিংয়ের দিকে স্ট্রেচ করুন। এবার পায়ের আঙ্গুলের উপর ভর দিয়ে যতটা সম্ভব জোরে লাফান। মাটিতে নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবার লাফান কোনো ব্রেক দিবেন না। টানা এক মিনিট লাফাতে থাকুন। এক মিনিট ব্রেক দিয়ে আবার শুরুকরুন। দশ-বারোবার এইভাবে লাফাতে পারেন।
নিয়মঃ ৬ মাটির উপর শুয়ে পড়ুন তারপর দুটি হাতের সাহায্যে মাটি থেকে উঠার চেষ্টা করুন। হাতে কোনো ভাঁজ যাতে না পড়ে। শুরুতে মোটামুটি ৫-১০টি পুশ আপদিতে চেষ্টা করুন। অনেক সময় এক হাতের উপরভর দিয়েও পুশআপ করা যায়।
নিয়মঃ ৫ সোজা হয়ে দাঁড়ান। হাত সোজা করে ঘরের সিলিংয়ের দিকে স্ট্রেচ করুন। এবার পায়ের আঙ্গুলের উপর ভর দিয়ে যতটা সম্ভব জোরে লাফান। মাটিতে নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবার লাফান কোনো ব্রেক দিবেন না। টানা এক মিনিট লাফাতে থাকুন। এক মিনিট ব্রেক দিয়ে আবার শুরুকরুন। দশ-বারোবার এইভাবে লাফাতে পারেন।
নিয়মঃ ৬ মাটির উপর শুয়ে পড়ুন তারপর দুটি হাতের সাহায্যে মাটি থেকে উঠার চেষ্টা করুন। হাতে কোনো ভাঁজ যাতে না পড়ে। শুরুতে মোটামুটি ৫-১০টি পুশ আপদিতে চেষ্টা করুন। অনেক সময় এক হাতের উপরভর দিয়েও পুশআপ করা যায়।
ওজন কমানোর ১ মাসের ডায়েট রুটিন
ওজন কমানোর সবচেয়ে ভালো সহজ উপায় হলো—প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটা।
আর ছোটখাটো সহজ উপায় হলো আপনার শারীরিক তত্পরতা আপনি বাড়াতে পারেন—লিফটে
না উঠে সিঁড়ি বেয়ে উঠুন,গাড়িটা বাদ রেখে আশপাশের বাজারঘাট, অফিস হেঁটেই
যান।সম্পূর্ণরূপে অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় বর্জনকরুন। অবশ্যই দৈনিক ৩-৭
লিটার জল পান করতে হবে।লেবু জল , সোডা জল, কফি, চা ইত্যাদি পানীয় পান করতে
পারবেন তবে ক্রিম, ক্রিম জাতীয় খাবার ও চিনি বর্জন করতে হবে।
আপনার ১ মাসের ডায়েট রুটিন এ রকম হতে পারে।
১ম দিন
কলা ব্যতীত যত ইচ্ছা ফল খান, অন্য কোনো খাবারগ্রহন করবেন না, শুধু ফল খাবেন।
আপনার ১ মাসের ডায়েট রুটিন এ রকম হতে পারে।
১ম দিন
কলা ব্যতীত যত ইচ্ছা ফল খান, অন্য কোনো খাবারগ্রহন করবেন না, শুধু ফল খাবেন।
২য় দিন
পছন্দ অনুযায়ী শাক-সবজি কাঁচা বা রান্না করেখেতে পারেন। রান্না অবশ্যই মসলা ব্যতীত হতেহবে। পছন্দের শাক-সবজি সিদ্ধ করে পানি ফেলেঅল্প তেলে ভেজে নিন লবণসহ।
৩য় দিন
এই দিনে কলা ব্যতীত ফল-মূল, শাক-সবজি ইচ্ছা মতো খাবেন।
এই দিনে কলা ব্যতীত ফল-মূল, শাক-সবজি ইচ্ছা মতো খাবেন।
৪র্থ দিন
এই দিনে আপনি ৮টি মাঝারি আকারের কলা ও তিন গ্লাস (২০০মিলি) দুধ খাবেন। অন্য কিছু খাওয়া যাবে না।
এই দিনে আপনি ৮টি মাঝারি আকারের কলা ও তিন গ্লাস (২০০মিলি) দুধ খাবেন। অন্য কিছু খাওয়া যাবে না।
৫ম দিন
অল্প পরিমাণ চর্বিহীন মাংস ও ৬টি টমেটো খান।
অল্প পরিমাণ চর্বিহীন মাংস ও ৬টি টমেটো খান।
৬ষ্ঠ দিন
এই দিন ইচ্ছামতো চর্বিহীন মাংস ও শাক-সবজি খাবেন।
এই দিন ইচ্ছামতো চর্বিহীন মাংস ও শাক-সবজি খাবেন।
৭ম দিন
এই দিন বাদামি চাল, ফলের রস এবং সকল প্রকার শাক-সবজি ইচ্ছামতো গ্রহণ করুন।
এই দিন বাদামি চাল, ফলের রস এবং সকল প্রকার শাক-সবজি ইচ্ছামতো গ্রহণ করুন।
ওজন কমান প্রাকৃতিক নিয়মে
এ নিয়ম স্বাস্থ্যসম্মত ও ঝুঁকিবিহীন।
কয়েকটি কার্যকর ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে ওজন কমান আর ঝুঁকি মুক্ত থাকুন
বিভিন্ন মারাত্মক রোগ থেকে।
১.তাজা ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি হলো কমক্যালরিযুক্ত খাদ্য, তাই যাদের ওজন বেশি তাদেরবেশি করে এগুলো খাওয়া উচিত।
২.অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ,লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
৩.দুধযুক্ত খাবার, যেমন :পনির, মাখন—এগুলো পরিহারকরতে হবে। কারণ, এগুলো উচ্চ চর্বিযুক্ত। সঙ্গেমাংস ও আমিষজাতীয় খাবারও নির্দিষ্ট পরিমাণেখেতে হবে।
৪.উচ্চ শর্করাসমৃদ্ধ খাদ্য, যেমন—চাল, আলু অবশ্যইনিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খেতে হবে, আর গম (আটা)খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
১.তাজা ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি হলো কমক্যালরিযুক্ত খাদ্য, তাই যাদের ওজন বেশি তাদেরবেশি করে এগুলো খাওয়া উচিত।
২.অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ,লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
৩.দুধযুক্ত খাবার, যেমন :পনির, মাখন—এগুলো পরিহারকরতে হবে। কারণ, এগুলো উচ্চ চর্বিযুক্ত। সঙ্গেমাংস ও আমিষজাতীয় খাবারও নির্দিষ্ট পরিমাণেখেতে হবে।
৪.উচ্চ শর্করাসমৃদ্ধ খাদ্য, যেমন—চাল, আলু অবশ্যইনিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খেতে হবে, আর গম (আটা)খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
৫.মসলাজাতীয় খাবার, যেমন : আদা, দারুচিনি, কালোমরিচ এগুলো প্রতিদিনের খাবারে রাখতে হবে।মসলাজাতীয় খাবার হলো ওজন কমানোর কার্যকরঘরোয়া পদ্ধতি।
৬.ঘরোয়া পদ্ধতিতে ওজন কমানোর আরেকটিভালো উপায় হলো মধু খাওয়া। মধু দেহের অতিরিক্তজমানো চর্বিকে রক্ত চলাচলে পাঠিয়ে শক্তিউত্পাদন করে, যা ব্যবহূত হয় দেহের স্বাভাবিককার্যকলাপে। মধু খাওয়া প্রথমে শুরু করতে পারেনঅল্প পরিমাণে, যেমন—এক চামচ বা ১০০ গ্রাম, যাহালকা গরম জলে মিশিয়ে এর সঙ্গে এক চামচলেবুর রস দিয়ে খেতে পারেন।
৭.যারা পথ্য নিয়ন্ত্রণের নিয়ম মেনে চলেন বাদিনের পর দিন উপবাস করেন ওজন কমানোর জন্য,তাদের জন্য মধু ও লেবুর রস খুবই উপকারী।এটি কোনো ধরনের শক্তি ও ক্ষুধা নষ্ট করে না।এ ধরনের চিকিত্সায় এক চামচ টাটকা মধুর সঙ্গে আধাচামচ কাঁচা লেবুর রস আধা গ্লাস হালকা গরম জলে মিশিয়ে নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে প্রতিদিন কয়েকবারখেতে হবে।
৮.বাঁধাকপিকে ওজন কমানোর আরেকটি কার্যকরউপায় হিসেবে ধরা হয়। বাঁধাকপি মিষ্টি ও শর্করাজাতীয়খাবারকে চর্বিতে রূপান্তর করতে বাধা দেয়। এজন্য বাঁধাকপি খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখে ওজনকমাতে। এটিকে কাঁচা অথবা রান্না করেও খাওয়া যায়।
৬.ঘরোয়া পদ্ধতিতে ওজন কমানোর আরেকটিভালো উপায় হলো মধু খাওয়া। মধু দেহের অতিরিক্তজমানো চর্বিকে রক্ত চলাচলে পাঠিয়ে শক্তিউত্পাদন করে, যা ব্যবহূত হয় দেহের স্বাভাবিককার্যকলাপে। মধু খাওয়া প্রথমে শুরু করতে পারেনঅল্প পরিমাণে, যেমন—এক চামচ বা ১০০ গ্রাম, যাহালকা গরম জলে মিশিয়ে এর সঙ্গে এক চামচলেবুর রস দিয়ে খেতে পারেন।
৭.যারা পথ্য নিয়ন্ত্রণের নিয়ম মেনে চলেন বাদিনের পর দিন উপবাস করেন ওজন কমানোর জন্য,তাদের জন্য মধু ও লেবুর রস খুবই উপকারী।এটি কোনো ধরনের শক্তি ও ক্ষুধা নষ্ট করে না।এ ধরনের চিকিত্সায় এক চামচ টাটকা মধুর সঙ্গে আধাচামচ কাঁচা লেবুর রস আধা গ্লাস হালকা গরম জলে মিশিয়ে নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে প্রতিদিন কয়েকবারখেতে হবে।
৮.বাঁধাকপিকে ওজন কমানোর আরেকটি কার্যকরউপায় হিসেবে ধরা হয়। বাঁধাকপি মিষ্টি ও শর্করাজাতীয়খাবারকে চর্বিতে রূপান্তর করতে বাধা দেয়। এজন্য বাঁধাকপি খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখে ওজনকমাতে। এটিকে কাঁচা অথবা রান্না করেও খাওয়া যায়।
ওজন কমানোর কার্যকর কয়েকটি উপায়
১.অনুশীলনের ডিভিডি
সংগ্রহ করুন শারীরিক অনুশীলনের নানা উপায় এখন ডিভিডিতেই পাওয়া যায়। এ ধরনের
ডিভিডি সংগ্রহকরে তা দেখে দেখে অনুশীলন করলে যথেষ্ট উপকার পাবেন।
২.সার্ভিস সাইজ শিখে নিন খাবার গ্রহণ মানেই থালা ভর্তি করে খেতে হবে, এমন ধারণা বাদ দিন। ছোট পাত্রে করে সামান্য খাবার গ্রহণ করুন।
৩.অনুশীলনে বৈচিত্রতা আনুন আপনার শারীরিক অনুশীলন যদিএক ঘেয়ে হয়ে যায় তাহলে তা কোনো কাজ করবে না। এ কারণে শারীরিক অনুশীলনে বৈচিত্রতা আনতে হবে।
৪.আঁশ জাতীয় খাবার খান আঁশ জাতীয় খাবার পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখা সহ নানা উপকার করে। শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এ ধরনের খাবার বেশি করে খেলে তা ওজন কমাতেও সাহায্য করবে।
২.সার্ভিস সাইজ শিখে নিন খাবার গ্রহণ মানেই থালা ভর্তি করে খেতে হবে, এমন ধারণা বাদ দিন। ছোট পাত্রে করে সামান্য খাবার গ্রহণ করুন।
৩.অনুশীলনে বৈচিত্রতা আনুন আপনার শারীরিক অনুশীলন যদিএক ঘেয়ে হয়ে যায় তাহলে তা কোনো কাজ করবে না। এ কারণে শারীরিক অনুশীলনে বৈচিত্রতা আনতে হবে।
৪.আঁশ জাতীয় খাবার খান আঁশ জাতীয় খাবার পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখা সহ নানা উপকার করে। শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এ ধরনের খাবার বেশি করে খেলে তা ওজন কমাতেও সাহায্য করবে।
৫.হাঁটুন বা সাইকেল চালান যান্ত্রিক শক্তি চালিত যানবাহনের বদলে হাঁটা বাসাইকেল চালানো অভ্যাস করুন।
৬.প্রোটিন বাদ দেবেন না ডিম, মাংস, মাছ ইত্যাদি প্রোটিনের অন্যতম উৎস। ওজন কমানোর সময়েও এসব খাবার শরীরের প্রয়োজন। তবে আপনি যদি নিরামিশাষী হন তাহলে পুষ্টিবিদের সাহায্যনিয়ে অনুরূপ পুষ্টিকর খাবার বাছাই করতে পারেন।
৭.জাংক ফুড বাদ দিনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর খাবার কেনা ও বাড়িতে নিয়ে আসা বাদ দিন।
৮.সিঁড়ি ব্যবহার করুন সুযোগ পেলেই লিফট বর্জন করে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। এতে যথেষ্ট উপকার হবে।
৬.প্রোটিন বাদ দেবেন না ডিম, মাংস, মাছ ইত্যাদি প্রোটিনের অন্যতম উৎস। ওজন কমানোর সময়েও এসব খাবার শরীরের প্রয়োজন। তবে আপনি যদি নিরামিশাষী হন তাহলে পুষ্টিবিদের সাহায্যনিয়ে অনুরূপ পুষ্টিকর খাবার বাছাই করতে পারেন।
৭.জাংক ফুড বাদ দিনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর খাবার কেনা ও বাড়িতে নিয়ে আসা বাদ দিন।
৮.সিঁড়ি ব্যবহার করুন সুযোগ পেলেই লিফট বর্জন করে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। এতে যথেষ্ট উপকার হবে।
ব্যায়াম এবং ডায়েট ছাড়া শরীরের ওজন কমান
ব্যায়াম এবং ডায়েট ছাড়া শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো সম্ভব আর তার জন্য প্রয়োজন নিয়ম।জেনে নিন কী কী করবেন।
১.ঘড়ির কাঁটা ধরে খাওয়া দাওয়া
খাওয়ার একটা নির্দিষ্ট সময় কঠোর ভাবে মেইনটেইন করা উচিত, এটা ওজন কমাতে খুবকাজে আসে এটা।বিজ্ঞানীরা বলেন, ঘড়ির কাটা ধরে নিয়ম করে খাওয়াদাওয়া করলে শরীর সুস্থ থাকে এবং শরীরের ওজনও নিয়ন্ত্রণে আসে।নিয়ম করে খেলে অসময়ে ক্ষুধা একেবারেই লাগে না। আর আজেবাজে খাবার খেতেও ইচ্ছা করে না। তাই ওজন কমাতে চাইলে ব্যায়াম এবং ডায়েট ছাড়াই এই নিয়মটি অনুসরণ করুন।
২.ঠিক মত ঘুমানো
ঠিকমত ঘুমানো শরীরের জন্য অনেক ভালো।চিকিৎসকরা বলেন একজন সুস্থ মানুষের দিনে ৮ঘন্টা ঘুমানো উচিত। তাই ঘুমের অনিয়ম না করেপ্রতিদিন নিয়ম করে ঘুমানোর অব্যাস একজনেরশরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে আনতে পারে।
১.ঘড়ির কাঁটা ধরে খাওয়া দাওয়া
খাওয়ার একটা নির্দিষ্ট সময় কঠোর ভাবে মেইনটেইন করা উচিত, এটা ওজন কমাতে খুবকাজে আসে এটা।বিজ্ঞানীরা বলেন, ঘড়ির কাটা ধরে নিয়ম করে খাওয়াদাওয়া করলে শরীর সুস্থ থাকে এবং শরীরের ওজনও নিয়ন্ত্রণে আসে।নিয়ম করে খেলে অসময়ে ক্ষুধা একেবারেই লাগে না। আর আজেবাজে খাবার খেতেও ইচ্ছা করে না। তাই ওজন কমাতে চাইলে ব্যায়াম এবং ডায়েট ছাড়াই এই নিয়মটি অনুসরণ করুন।
২.ঠিক মত ঘুমানো
ঠিকমত ঘুমানো শরীরের জন্য অনেক ভালো।চিকিৎসকরা বলেন একজন সুস্থ মানুষের দিনে ৮ঘন্টা ঘুমানো উচিত। তাই ঘুমের অনিয়ম না করেপ্রতিদিন নিয়ম করে ঘুমানোর অব্যাস একজনেরশরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে আনতে পারে।
৩.তেলের পরিমাণ অর্ধেক
তেল খেলে ওজন বেড়ে যায় এটা আমরা সবাইজানি। তাই আপনার খাবারে তেলের পরিমাণটি কমিয়েআনুন। পোড়া তেল বর্জন করুন। আশা করা যায়ওজনটিও নিয়ন্ত্রণে আসবে।
তেল খেলে ওজন বেড়ে যায় এটা আমরা সবাইজানি। তাই আপনার খাবারে তেলের পরিমাণটি কমিয়েআনুন। পোড়া তেল বর্জন করুন। আশা করা যায়ওজনটিও নিয়ন্ত্রণে আসবে।
৪.ফল ও সবজি কাঁচা খাওয়ার অভ্যাস
অনেকেই ভাবছেন এটা আবার কী ধরনেরঅভ্যাস। কিন্তু জানলে অবাক হবেন যে কাঁচা ফল ওসবজিতেই পুষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে চুলার তাপেনষ্ট হয়ে যায়। তাই কাঁচা ফল ও সবজি খাওয়ার অভ্যাসগড়ে তুলুন। বিশেষ করে শসা, গাজর, আপেল,টমেটো, ধনে পাতা, লেবু ইত্যাদি সালাদে রাখারচেষ্টা করুন।
অনেকেই ভাবছেন এটা আবার কী ধরনেরঅভ্যাস। কিন্তু জানলে অবাক হবেন যে কাঁচা ফল ওসবজিতেই পুষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে চুলার তাপেনষ্ট হয়ে যায়। তাই কাঁচা ফল ও সবজি খাওয়ার অভ্যাসগড়ে তুলুন। বিশেষ করে শসা, গাজর, আপেল,টমেটো, ধনে পাতা, লেবু ইত্যাদি সালাদে রাখারচেষ্টা করুন।
ফাইবার আছে এমন খাবার বেশি খান
জল শুষে নিয়ে আপনাকে তৃপ্ত করে তুলে, এটা
শক্তি সঞ্চয় করে এবং হজম ক্ষমতা বাড়ায়। মটরশুঁটি জাতীয় খাবারে রয়েছে
প্রোটিন ও ফাইবার যা ওজন হ্রাসে বিশেষ ভূমিকা রাখে। তাই ওজন কমাতে অবশ্যই
ফাইবার আছে এমন খাবার আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন।
ফলের রস খাবেন না
ওজন কমাতে চাইলে ফলের রসকে অবশ্যই না বলতেই হবে। আপনি যখন ফাইবার জাতীয় খাবার খাবেন তা আপনার শরীরে ওজন কমাতে কাজ করবে।
কিন্তু পাশাপাশি যদি ফলের রস খান তাহলে সব চেষ্টা ভেস্তে যাবে। কারণ ফলের রসে আছে পুষ্টি উপাদান যা ফাইবারকে তার কাজ করতে বাধা দেয়।
ওজন হ্রাসে ঘুম প্রয়োজন
নিদ্রাহীনতা ও অতিরিক্ত নিদ্রা ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রধানত দায়ী। আপনি যদি ওজন হ্রাস করতে চান, তবে আপনাকে সময় মতো ঘুমাতে হবে।
ডিম খান
ওজন ও চর্বি কমাতে হলে আপনাকে অবশ্যই সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম খেতেই হবে। ডিমে আছে প্রোটিন যা আপনার খুদা কমাতে সাহায্য করবে।
এটা আপনাকে জাঙ্ক ফুড অথবা দুপুরে ভারী স্নেক্স আইটেম খাওয়া থেকে বিরত রাখবে।
লেবুর রস
খান লেবু হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়।
ফলে আপনি যা খাবেন সব টাইম নিয়ে হজম হবে ফলে ক্ষুধা কমবে। এছাড়া লেবু
দ্রুত পেট খালি হতে ও বাঁধা দেয়।
আপনার খাবার সময় অথবা খাবারের সাথে অবশ্যই লেবু অথবা ভিনেগার যুক্ত করুণ।
কিছু সময় রোদে বসুন
যাদের ওজন বেশী তাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি কম থাকে, ফলে রোদে বসলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি সঞ্চালিত হবে।
শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি আপনার এনার্জি লেভেল বাড়িয়ে দিবে।
চর্বি কমায় এমন খাবার খান
চর্বি কমায় এমন সব খাবার খেতে হবে। কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো আপনার রেট বাড়িয়ে আপনার শরীরে অপ্রয়োজনীয় চর্বি কমায়।
যেসব খাবার চর্বি কমাতে সাহায্য করে সেগুল হচ্ছে- আপেল, মটরশুঁটি, মরিচ, আদা ও জব ধান।
মাংসের সাথে সবজি যোগ করুন
প্রতিটি মাংসের তরকারিতে তিন পদের সবজি যোগ
করুণ। মাংসে সবজি যোগ করলে এটি মাংসের ক্যালোরি কমিয়ে এতে ফাইবার
বাড়িয়ে দেয় যা আপনার ওজন বৃদ্ধি হ্রাস করে।
সবজি আপনাকে নানান পুষ্টি দিয়ে থাকে পাশাপাশি এটি আপনাকে সারাদিন সচল রাখতে সাহায্য করে।
মুখে খাবার বেশী করে চর্বণ করুন
আপনি যখন কিছু খাবেন তখন তা অবশ্যই শুরু
থেকেই বেশী করে চিবাবেন। আপনি যত বেশী খাবার চিবাবেন আপনার খাবার খেতে তত
বেশী সময় লাগবে এবং এটা আপনার অতিরিক্ত খাবার গ্রহন থেকে আপনাকে বিরত
রাখবে।
আপনি যখন খাবার চিবোবেন আপনার মস্তিষ্ক আপনার পেটে নির্দেশ পাঠাবে অন্য খাবার ধীরে ধীরে হজম করতে ফলে এতে আপনার ক্ষুধা ও কম লাগবে।
সঠিক চামচ ও প্লেট নির্বাচন করুন
একবার ভেবে দেখুন আপনি কি জাতীয় চামুচ বা
প্লেটে খাবার খান? আপনি যদি বড় চামচ ও প্লেট ব্যবহার করেন তাহলে তাতে
আপনার খাবারের পরিমাণ ও বেশী হবে এবং আপনি বেশী খাবেন।
সুতরাং আপনি আপনার খাবার চামচ ও প্লেট ছোট করুণ এতে আপনার খাবার পরিমাণ কমবে।
টিভির সামনে বসে খাবার খাবেন না
আপনি কি টিভি দেখতে দেখতে খাবার খান? তবে এখন থেকেই তা পরিহার করুণ। অনেকেরই খারাপ ধরণের একটি অভ্যাস টিভি দেখতে দেখতে দেখতে খাওয়া।
আপনি যখন টিভি দেখতে দেখতে খাবেন আপনি
ধারণাই করতে পারেন না আপনি পরিমাণের বেশী খেয়ে ফেলছেন। আপনার সম্পূর্ণ
মনোযোগ থাকে টিভির দিকে।
ওমেগা ৩
মস্তিষ্ক চাইবে ক্ষুধা লাগলেই খাবার। কিন্তু আপনি যদি সঠিক খাবার খান তাহলে এতে আপনি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ রেখে সুস্থ থাকতে পারবেন।
আছে এমন খাবার খাবেন যাতে ক্ষুধা কমে। ওমেগা-৩ ক্ষুধা কমায়।
কফি পান কমান
দৈনিক ৪ কাপের বেশী কফি স্বাস্থ্য সম্মত নয়। উল্টো মুটিয়ে যাবেন। অতএব যত সম্ভব কফি পান করা কমান।
সোডা জাতীয় পানীয় পরিহার করুণ
ওজন কমাতে হলে আপনাকে অবশ্যই সোডা জাতীয়
পানীয় পরিহার করতে হবে। আপনি যদি সোডা জাতীয় পানীয় খান তাহলে এতে আপনার
ক্ষুধা বেড়ে যাবে এবং আপনার ওজন বাড়বে। অতএব আপনাকে সোডার সাথে থাকা
কৃত্রিম চিনি ও ক্যালোরি পরিহার করতেই হবে।
বাড়তি ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হলেও ওজন কমানো অনেকের জন্যই খুবই ঝামেলাপূর্ণ একটা কাজ। তবে এ নিয়ে দুশ্চিন্তা পরিহার করে উপরে বর্ণিত পন্থা অবলম্বন করে আপনি স্বাস্থ্য সম্মত ভাবেই আপনার ওজন কমাতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url