সাইবার হামলা কি এবং এর কয়েকটি ধরন
*সাইবার হামলার ধরন ও বিস্তারিত
- ফিসিং।
- বটনেট।
- ম্যালওয়্যার।
- ভাইরাস।
- স্পাইওয়্যার।
- ডিডিওএস, ইত্যাদি
এসব পদ্ধতি ব্যবহার করে কম্পিউটার বা ডিজিটাল ডিভাইস কে নিয়ন্ত্রন করা যায় ।
এর মাধ্যমে করো পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নেওয়া থেকে শুরু করে, ফেসবুক আইডি হ্যাক করে ফেলে। সাইবার হামলা মাধ্যমে একটি শহর বা দেশ কয়েক মিনিট এর মধ্যে অচল করে দেওয়া সম্ভব। বর্তমান ব্যাবস্থায় একটি শহরের সব কিছু একেঅপরের সাথে সংযুক্ত ।
শুধু মাত্র একটি ম্যালওয়্যার এর মাধ্যমে মুহুর্তে পুরে ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পারে । কোন বড় হামলা চালানোর জন্য কোন বোমার দরকার পড়ে না। শুধু মাত্র প্রোগ্রাম এর সাহায্যে যথেষ্ঠ গতি করা সম্ভব।
ইলেকট্রনিক্স বা সাইবার মাধ্যম ব্যবহার করে কেন দেশকে আক্রমণ করাই হলো সাইবার যুদ্ধ। এখানে এক দল বুদ্ধিমান লোক অন্য দলের উপর আক্রমণ চালায় , ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ টের পাইনা। সাইবার হামলায় আমি অল্প লোক বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
সাইবার হামলার মাধ্যমে পুরো দেশ অচল হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে , যেমন সাইবার হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ি সবার জানা। ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করা থেকে শুরু করে সরকারি ওয়েবসাইট বা ডিজিটাল অবকাঠামোতে আক্রমণ করে সব সাইবার হামলার অন্তর্গত। একটি সফল সাইবার হামলা যেকোন বড় সেনাবাহিনীর চেয়েও বেশি ধংস যঙ্গ চালাতে সক্ষম।
সাইবার হামলা এমন এক হামলা যা বুঝা অনেক কঠিন। সাইবার হামলায় আমেরিকা, রাশিয়া , পাকিস্তান, চীন অনেক পারদর্শী। এসব দেশে বিশাল বিশাল হ্যাকার গোষ্ঠী সরকারিভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।
এ সমস্ত দেশ সামরিক শক্তি, বিভিন্ন মারনাঅস্ত্রে পাশাপাশি সাইবার শক্তিতে পরিণত হচ্ছে।
*সাইবার হামলা থেকে বাঁচতে করণীয়
সাইবার হামলা থেকে বাঁচতে হলে সাইবার সম্পর্কে জ্ঞান অত্যন্ত জরুরি । ইন্টারনেট ব্যবহার এর ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।
*শেষ কথা
আমাদের বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিতে অনেক উন্নত লাভ করছে । আগামীতে বাংলাদেশ সাইবার শক্তির দেশে পরিণত হবে। সাইবার শক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের এক শক্তিশালী দেশে পরিণত হবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url