OrdinaryITPostAd

ভালো ল্যাপটপ চেনার উপায়।কোন ব্রান্ডের ল্যাপটপ সবচেয়ে ভালো?

 

বর্তমানে মার্কেট প্লেসগুলোতে ল্যাপটপ এর চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে । আর এর ফলে আমরা অনেকেই ল্যাপটপ কিনতে গিয়ে নিজের অজ্ঞতাবশত  বাজে ল্যাপটপ ক্রয় করে ফেলি । তা না হলে যার ল্যাপটপ সম্পর্কে ভালো ধারণা আছে তার হাতে পায়ে ধরে, সে ফ্রি থাকলে তার দ্বারা ল্যাপটপ কিনতে হয় । কিন্তু আজ আমরা ভালো ল্যাপটপ ক্রয় করার জন্য যে টিপস গুলো দিব, সেগুলো অনুসরণ করে আপনি কারো সাহায্য না নিয়েই ভালো মানের একটি ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারবেন । চলুন তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি ভালো করে পড়ে , কিভাবে একটি ভালো ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারব এই বিষয়ে ধারণা লাভ করার চেষ্টা করি ।


আজ আমরা যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করব ঃ
  • ভালো ল্যাপটপ চেনার উপায়
  • কোন ব্রান্ডের ল্যাপটপ সবচেয়ে ভালো
  • পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে কর

বিস্তারিতঃ

ভালো ল্যাপটপ চেনার উপায়

ভালোমানের একটি ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপ এর প্রসেসর/CPU, RAM, Rom (Hard Disk ), Display, Battery, মাদারবোর্ড ও ল্যাপটপ এর সাইজ সহ আনুষঙ্গিক কিছু বিষয়ের উপর লক্ষ্য রেখে ল্যাপটপ ক্রয় করতে হবে । এছাড়াও ল্যাপটপের সাইজ এবং ওয়েট, ল্যাপটপ ডিজাইন, অপারেটিং সিস্টেম ( সফটওয়্যার ) এবং ল্যাপটপ ব্রান্ড এর প্রতি নজর রাখতে পারেন ।চলুন তাহলে এখান থেকে কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি ।

প্রসেসর/CPU : মার্কেটে কম্পিউটার প্রসেসর/CPU এর ক্ষেত্রে সাধারণত দুই ধরণের কোম্পানি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় । একটি হচ্ছে Intel এবং অন্যটি AMD । এখন যদি বলেন আপনি কোনটি কিনবেন , তাহলে আমি বলব সেটি আপনার বাজেটের উপর নির্ভর করবে । অর্থাৎ আপনার বাজেট যদি ত্রিশ হাজার টাকার নিচে হয় তাহলে AMD এবং যদি পয়ত্রিশ হাজার টাকার বেশি হয় তাহলে Intel কোম্পানির প্রসেসর সবচেয়ে বেশি ভালো হবে । একটা বিষয় মনে রাখা ভালো Intel এর প্রসেসর অন্য সকল প্রসেসর এর চাইতে কম শক্তি অপচয় করে ।

এখন প্রশ্ন হল কোন ধরণের প্রসেসর কিনবেন - Pentium, Dual Core, Core i3, Core i5, Core i7 এবং Core i9 প্রসেসর এর ল্যাপটপ বর্তমানে মার্কেটে পাওয়া যায় । এজন্য আপনি কিরকম কাজ করবেন তার উপর নির্ভর করবে কোন ধরণের প্রসেস আপনার প্রয়োজন ।অর্থাৎ আপনি যদি এমএস ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, ইন্টারনেট ব্রাউজিং এবং গান শুনা বা বিডিও দেখার মত যদি হালকা পাতলা কাজ করেন, তাহলে Core i3 ব্যবহার করতে পারেন । অনুরুপভাবে ফটো এডিটিং , ভিডিও এডিটিং ও হালকা পাতলা গেম খেলা সহ কিছু ভারী কাজ করতে চাইলে Core i5 ল্যাপটপ কিনার জন্য আমি বলব । অর্থাৎ যত ভারী কাজ করতে চাইবেন , তত বেশি Core সমৃদ্ধ ল্যাপটপ প্রয়োজন হবে । এর জন্য আপনার বাজেট ও বেশি হবে । 

এখন আসা যাক প্রসেসর এর জেনারেশন এর কথায় । আমরা প্রায়ই 6th, 7th, 8th, 9th, 10th জেনারেশন এর কথা শুনে থাকি । প্রসেসর এর জেনারেশন যত বেশি হয় প্রসেসর তত কম শক্তি অপচয় করে এবং প্রসেসর তত বেশি পরিমাণ শক্তিশালী হয় । যার ফলে কম শক্তি অপচয় করে এবং ব্যাটারির কম চার্জ খরচ করেও বেশি কাজ করতে পারে । বর্তমানে 9th এবং 10th জেনারেশন এর ল্যাপটপ সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ।

র‍্যাম ( RAM ) : ল্যাপটপের প্রসেসরের তুলনায় র‍্যাম কম হলে ল্যাপটপে ভালোমানের প্রসেসর থাকা সত্ত্বেও ভালো গতি পাওয়া যায় না ।এ জন্য প্রসেসর এর শক্তি বিবেচনা করে ল্যাপটপের র‍্যাম কম বেশি হয়ে থাকে ।যদি আপনি Core i3 ল্যাপটপ কিনেন তাহলে অবশ্যই ৪ জিবি র‍্যাম এর ল্যাপটপ কিনবেন , Core i5 হলে ৮ জিবি , Core i7 হলে ১৬ জিবি । সেই সাথে 8th, 9th, 10th জেনারেশন এর ল্যাপটপ এর ক্ষেত্রে DDR4 র‍্যাম এর ল্যাপটপ ক্রয় করবেন , কেননা DDR4 র‍্যাম অন্যান্য র‍্যামের তুলনায় দ্রুত গতির হয় এবং শক্তিশালী হয় ।

রোম ( Hard Disk ) : কম্পিউটারের স্থায়ী Memoryকে হার্ড ডিক্স ড্রাইভ বলা হয় । হার্ড ডিক্সে আমাদের সকল ফাইল  সংরক্ষণ করা থাকে । সাধারণত আমরা  1 TB এর হার্ড ডিক্স পেলেই খুশি হয়ে যাই । কিন্তু একটা বিষয় মনে রাখা উচিৎ ল্যাপটপের হার্ড ডিক্স, প্রসেসর ও র‍্যাম এই তিনটি হার্ডওয়্যার সমন্বয়ে একটি ল্যাপটপের স্পীড নির্ভর করে । মার্কেটে সাধারণত দুই ধরণের হার্ড ডিক্স পাওয়া যায় Hard Disck Drive ( HDD ) এবং Solide State Drive ( SSD ) । HDD এর তুলনায় SSD অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে থাকে । নরমালি একটি HDD এর স্পীড 100MB এর একটু বেশি হয়, কিন্তু একটি SSD এর স্পীড 600MB এর কাছাকাছি হয়ে থাকে । এছাড়াও মার্কেটে NVME M.2 নামে আরেক ধরণের SSD রয়েছে যার স্পিড প্রায় 4GB এর অনেক বেশি হয়ে থাকে । SSD যুক্ত ল্যাপটপ এর দাম বেশি বিধায় আমাদের দেশে 521GB SSD এর বেশি ল্যাপটপ পাওয়া যায় না । তাই আমি বলব আপনার বাজেট যদি মাঝারি অংকের হয়ে থাকে , তাহলে আপনি 1 TB হার্ড ডিক্স এর পাশাপাশি 128GB বা 256GB SSD যুক্ত ল্যাপটপ কিনলে অনেক বেশি স্পিড পাবেন । কারন SSD এর মধ্যে Windows ইনস্টল করে রাখলে অনেক দ্রুত কাজ করে ।

আরো পড়ুন ঃ  ।  

মাদারবোর্ড ঃ মাদারবোর্ড হল একটি প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড যা কম্পিউটারের মূল ফাউন্ডেশন হিসেবে কাজ করে । মাদারবোর্ড কম্পিউটার চ্যাসিসের নিচে কিংবা ব্যাক সাইডে থাকে । এটি কম্পিউটারের অন্যান্য ডিভাইসে পাওয়ার সাপ্লাই দেয় এবং সিপিউ র‍্যাম ও অন্যান্য হার্ডওয়্যার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে । এর আরো অনেক নাম রয়েছে , যেমন - এমবি, বেস বোর্ড, মোবো, মেইন বোর্ড, মেইন সার্কিট বোর্ড, এম-বোর্ড, সিস্টেম বোর্ড, প্ল্যানার বোর্ড, লজিক বোর্ড ইত্যাদি ।কম্পিউটারের সাইজ ও টাইপের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের মাদারবোর্ড রয়েছে । তাই ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপে থাকা মাদারবোর্ড সব ধরনের আপডেট ডিভাইসের চিপ সাপোর্টেড কিনা , বিশেষ করে DDR4 RAM, M.2 SSD এবং NVME M.2 SSD সাপোর্ট করে কিনা তা জেনে নিয়ে ল্যাপটপ ক্র্য় করার চেষ্টা করবেন । 

ল্যাপটপের ডিসপ্লে ঃ ল্যাপটপে সাধারণত দুই ধরনের ডিসপ্লে দেখা যায় , যেমন - হাফ এইচডি ডিসপ্লে এবং ফুল এইচডি ডিসপ্লে । তবে বর্তমানে হাফ এইচডি ডিসপ্লে এর খুব একটা চাহিদা নেই । তাই ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ফুল এইচডি ডিসপ্লে এর ল্যাপটপ এবং ল্যাপটপে গ্রাফিক্স কার্ড আছে কিনা সেটাও গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে ।কেননা গ্রাফিক্স কার্ড না থাকলে ডিসপ্লে ফুল এইচডি হওয়া সত্ত্বেও ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে এবং গ্রাফিক্স এর কাজ করার সময় ফুল এইচডি এর সুবিদা পাওয়া যাবে না । সুতরাং ফুল এইচডি ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে ল্যাপটপে মিনিমাম 2GB গ্রাফিক্স কার্ড দেখে ল্যাপটপ কিনবেন । এছাড়াও 4GB গ্রাফিক্স কার্ড সমৃদ্ধ ল্যাপটপ কিনলে আরো ভালো গ্রাফিক্স সাপোর্ট পাবেন ।

ব্যাটারি ক্যাপাসিটি ঃ ব্যাটারির ক্যাপাসিটি মূলত ল্যাপটপের ব্যাটারির গায়ে যে রেটিং দেয়া থাকে সেটি দেখে কেনা উচিত । যে সকল ল্যাপটপের ব্যাটারির গায়ে 44Wh বা 50Wh লেখা থাকে সেগুলো বেশি সময় ধরে চার্জ সংরক্ষণ করতে পারে ।ল্যাপটপের অফিসিয়াল ডকুমেন্ট দেখে এর ব্যাকআপ টাইম সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিবেন । তাছাড়া চেষ্টা করবেন ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ব্যাপআপ পাওয়া যায় এমন ল্যাপটপ কেনার । 

অপারেটিং সিস্টেম ( সফটওয়্যার ) ঃ অপারেটিং সিস্টেম এর ক্ষেত্রে সবসময় উইন্ডোজ অপারেটিং ব্যবহার করা ভালো । এটি খুব অল্প দামে কিনতে পাওয়া যায় । এছাড়াও টাকা খরচ না করে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে ক্রাক করেও সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করা যায় । কিন্তু আমি মনে করি পাইরেট অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার না করে কিছু টাকা খরচ করে হলেও Windows 10 Pro ভার্সন ব্যবহার করলে ল্যাপটপ ভালো পারফর্মেন্স দেবে । এছাড়া বাজেট কম হলে Windows 10 Home আপনি ব্যবহার করতে পারেন । 

ল্যাপটপ সাইজ এবং ওয়েট ঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যাদের বিভিন্ন সময় ল্যাপটপ সাথে নিয়ে ঘুরতে হয় এবং বিভিন্ন মিটিংয়ে প্রেজেনটেশন করতে হয়, তাদের ক্ষেত্রে একটু ছোট সাইজের পাতলা স্লিম ল্যাপটপ ক্রয় করা ভালো । আপনি যদি ল্যাপটপ দ্বারা বাসায় কাজ করতে চান, তাহলে ১৫ ইঞ্চি ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারেন ।কিন্তু যদি বাহিরে কাজ করতে চান , তবে বাহিরে কাজ করার ক্ষেত্রে ১৪ ইঞ্চি ল্যাপটপ এবং হাল্কা পাতলা গঠনের ল্যাপটপ কেনা ভালো । এছাড়া বাজেট বেশি হলে Note Book কিনতে পারলে বাহিরে কাজ করার জন্য এবং বহন করার জন্য আপনার আরো বেশি সুবিদা হবে ।

অন্যান্য হার্ডওয়্যার ঃ অনেক সময় ল্যাপটপে এসডি কার্ড লাগানোর প্রয়োজন পড়ে । এজন্য ল্যাপটপের সাথে এসডি কার্ডের স্লট আছে কিনা অবশ্যই তা দেখে নিবেন ।এছাড়া ইউএসবি পোর্ট ল্যাপটপের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ । ইউএসবি পোর্ট -৩ ,ইউএসবি পোর্ট-২ এর তুলনায় দ্রুত ডাটা ট্রান্সফার করে । তাই ল্যাপটপের পোর্টগুলো ইউএসবি পোর্ট-৩ সাপোর্টেড কিনা তা অবশ্যই দেখে কিনবেন । তাছাড়া ল্যাপটপের কিবোর্ডে ব্যাকলাইট আছে কিনা অবশ্যই দেখা উচিত । কারণ ব্যাকলাইট অন্ধকারে ল্যাপটপের বোতাম পরিষ্কার ভাবে দেখতে সাহায্য করে থাকে ।

ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায় , জানতে 

কোন ব্রান্ডের ল্যাপটপ সবচেয়ে ভালো

ল্যাপটপ কেনার পূর্বে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল ল্যাপটপের ব্রান্ড । আপনি যদি মনে করেন সবচেয়ে ভালো এবং উন্নতমানের ল্যাপটপ ক্রয় করতে চান, যাতে করে আপনি যেকোনো ধরণের কাজ করতে পারবেন । তাহলে আমি বলব  Apple এর ল্যাপটপ কিনতে ।কিন্তু Apple এর দাম বেশি হওয়ায় এটি আমাদের মত লোকেদের ধরা ছোঁয়ার বাইরে । এছাড়াও  Apple অফিসিয়ালি ভাবে আমাদের দেশে ল্যাপটপ সেল করছে না । তাই আমরা যদি আমাদের সাধ্যের মধ্যে রয়েছে এরকম বাজেটের মধ্যে ল্যাপটপ কিনতে চাই ,তাহলে HP, DELL, ASUS এবং ACER এই ব্রান্ডগুলোর মধ্যে ক্রয় করতে পারি ।এছাড়া ASUS Vivobook সিরিজের ল্যাপটপ গুলো দেখতে বেশ আকর্ষণীয় ও মানসম্পন্ন হওয়ায় এটি আমার পছন্দের দ্বিতীয় স্থান দখল করে নিয়েছে । তাছাড়া যে ব্রান্ডের ল্যাপটপ কিনবেন সেই ব্রান্ডের সার্ভিসিং সেন্টার আপনার এলাকায় রয়েছে কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন । তা না হলে ল্যাপটপে কোন ধরণের সমস্যা হলে সার্ভিসিং করানোর সময় ভোগান্তির স্বীকার হবেন ।

পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে করণীয়

পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে যে বিষয়গুলোর প্রতি নজর রাখা উচিত , তা আমি সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করছি । যেমন- ক্যাশ মেমো দেখা ,ল্যাপটপের বডি পরীক্ষা করা, ইনপুট আউটপুট পোর্ট পরীক্ষা করা, ইউএসবি এবং হেডফোন পোর্ট পরীক্ষা করা, মাইক্রোফোন, ক্যামেরা, ওয়াইফাই, হটস্পট, ব্লুটুথ, নেটওয়ার্ক পরীক্ষা করা । এছাড়াও ডিভিডি রাইটার, এসডি কার্ড স্লট, কিবোর্ড বাটন, টাচ প্যাড, ভিজিএ আউটপুট, চার্জিং এডাপ্টার, চার্জ ও চার্জিং পরীক্ষা, ব্যাটারী, ওভার হিট, ডিসপ্লে এবং মোভিং এঙ্গেল পরীক্ষা করে দেখা উচিত । অপারেটিং সিস্টেম লাইসেন্স থাকলে বুঝে নেয়া । প্রসেসর কি কোন জেনারেশন এবং যদি সম্ভব হ্য় সার্ভিসিং সেন্টারে নিয়ে পরীক্ষা করা । আশা করি এই বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে যদি ল্যাপটপ ক্রয় করেন , তাহলে পুরাতনের মধ্যেও ভালো ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারবেন ।


পরিশেষে বন্ধুগণ এ কথা বলেই আজকের মতো সমাপ্তি করতে চাই , যে - " ভালোর কোনো শেষ নেই " । আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি আপনাদের ভালো কিছু উপহার দেয়ার জন্য , বাকিটুকু আপনাদের উপর । আপনারাই এর ভালো মন্দ  বিচার করবেন এবং যদি কোনো ভালো পরামর্শ থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই দেয়ার চেষ্টা করবেন । আমি যথাসাধ্য তা পালন করার চেষ্টা করব ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১